অস্ট্রেড কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিকে অভ্যর্থনা জানালো ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ
অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের (অস্ট্রেড) সিনিয়র কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিসহ অন্যান্য অতিথিদের একটি দলকে নিজেদের ক্যাম্পাসে সাদর অভ্যর্থনা জানিয়েছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। আজ মঙ্গলবার সকালে তাদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। ইউসিবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনকালে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র লিডারশিপ টিমের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ করেন ড. মনিকা কেনেডি। আমন্ত্রিত অতিথিরা ইউসিবি’তে শিক্ষার অনন্য পরিবেশ ঘুরে দেখেন। এসময় তারা ইউসিবি’র অধীনে মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সাথে গ্লোবাল স্টাডিজ সেশনেও অংশ নেন। বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী ও কার্যকরী করে তোলা, এবং অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও কর্মসংস্থান সহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা আরো সমৃদ্ধ করে তোলার লক্ষ্যে মূলত এই অতিথিদের আমন্ত্রণ জানায় ইউসিবি। আগত অতিথিরা ইউসিবি’র শিক্ষার্থী, অ্যাকাডেমিক সদস্য ও মার্কেটিং বিভাগের সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। তাদের উপস্থিতিতে প্রদর্শিত ইউসিবি শিক্ষার্থীদের একটি প্রেজেন্টেশনে বিশ্বায়নের নানা প্রভাব, শিক্ষার ভবিষ্যৎ গতিপ্রকৃতি, এবং অস্ট্রেড ও ইউসিবি’র সমন্বিত প্রয়াসকে আরো জোরদার করে তোলার ইতিবাচক ফলাফলসহ বিভিন্ন দিক উঠে আসে। আয়োজনে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য মোনাশ স্কলারশিপ প্রাপ্তি প্রসঙ্গে বিভিন্ন তথ্য আলোচিত হয়। ইনফরমেশন সেশনে ইউসিবি’র স্বীকৃতি কীভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় সহজে পড়াশোনা, চাকরি ও আবাসনের সুযোগ তৈরি করবে – এ প্রসঙ্গেও আলোকপাত করা হয়। “বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনার সুযোগ বৃদ্ধিতে অত্যন্ত আগ্রহী ও সহযোগিতাপূর্ণ রয়েছে অস্ট্রেলিয় সরকার”, বলেন ড. মনিকা কেনেডি। উল্লেখ্য, ড. মনিকা কেনেডি বর্তমানে দেশটির ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন সেক্টরিয়াল স্ট্র্যাটেজি’র প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া পাথওয়ে, এলিকোস, ভিই ও উচ্চশিক্ষাসহ অস্ট্রেলিয়া সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। ইউসিবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সেরা মানের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতে মোনাশ পার্টনারশিপের মতো উদ্যোগগুলোর গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “বাংলাদেশে আমাদের মোনাশ প্রোগ্রামগুলো রীতিমতো অনন্য, কারণ ইউসিবি থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করা প্রত্যেক শিক্ষার্থী মোনাশ ইউনিভার্সিটিতে যোগদানের নিশ্চিত সুযোগ পাচ্ছেন। তাছাড়া, আমাদের পাসের হার ৯৭ শতাংশ, যার অর্থ হল বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য আমরাই দিচ্ছি সেরা মানের ইন্টারন্যাশনাল পাথওয়ে সুবিধা”। শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত আন্তর্জাতিক শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ইউসিবি বাংলাদেশে মোনাশ মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া’র একমাত্র অংশীদার। ভবিষ্যতে অস্ট্রেডসহ অন্যান্য বৈশ্বিক অংশীদারদের সাথে একযোগে এমন আরো অনন্য সুযোগ তৈরিতে আগ্রহী রয়েছে ইউসিবি। যেগুলোর মাধ্যমে দেশ ও দেশের বাইরের মেধাবী শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্বমানের শিক্ষা অর্জনের স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দানের সুযোগ পাবে। Published in: Prothombangladesh
অস্ট্রেড কমিশনার মনিকা কেনেডিকে ইউসিবি বাংলাদেশের অভ্যর্থনা
অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের (অস্ট্রেড) সিনিয়র কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিসহ অন্যান্য অতিথিদের একটি দলকে নিজেদের ক্যাম্পাসে সাদর অভ্যর্থনা জানিয়েছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। আজ মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল, ২০২৪) সকালে তাদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। ইউসিবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনকালে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র লিডারশিপ টিমের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ করেন ড. মনিকা কেনেডি। আমন্ত্রিত অতিথিরা ইউসিবি’তে শিক্ষার অনন্য পরিবেশ ঘুরে দেখেন। এসময় তারা ইউসিবি’র অধীনে মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সাথে গ্লোবাল স্টাডিজ সেশনেও অংশ নেন। বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী ও কার্যকরী করে তোলা, এবং অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও কর্মসংস্থান সহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা আরো সমৃদ্ধ করে তোলার লক্ষ্যে মূলত এই অতিথিদের আমন্ত্রণ জানায় ইউসিবি। আগত অতিথিরা ইউসিবি’র শিক্ষার্থী, অ্যাকাডেমিক সদস্য ও মার্কেটিং বিভাগের সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। তাদের উপস্থিতিতে প্রদর্শিত ইউসিবি শিক্ষার্থীদের একটি প্রেজেন্টেশনে বিশ্বায়নের নানা প্রভাব, শিক্ষার ভবিষ্যৎ গতিপ্রকৃতি, এবং অস্ট্রেড ও ইউসিবি’র সমন্বিত প্রয়াসকে আরো জোরদার করে তোলার ইতিবাচক ফলাফলসহ বিভিন্ন দিক উঠে আসে। আয়োজনে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য মোনাশ স্কলারশিপ প্রাপ্তি প্রসঙ্গে বিভিন্ন তথ্য আলোচিত হয়। ইনফরমেশন সেশনে ইউসিবি’র স্বীকৃতি কীভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় সহজে পড়াশোনা, চাকরি ও আবাসনের সুযোগ তৈরি করবে – এ প্রসঙ্গেও আলোকপাত করা হয়। “বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনার সুযোগ বৃদ্ধিতে অত্যন্ত আগ্রহী ও সহযোগিতাপূর্ণ রয়েছে অস্ট্রেলিয় সরকার”, বলেন ড. মনিকা কেনেডি। উল্লেখ্য, ড. মনিকা কেনেডি বর্তমানে দেশটির ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন সেক্টরিয়াল স্ট্র্যাটেজি’র প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া পাথওয়ে, এলিকোস, ভিই ও উচ্চশিক্ষাসহ অস্ট্রেলিয়া সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। ইউসিবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সেরা মানের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতে মোনাশ পার্টনারশিপের মতো উদ্যোগগুলোর গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “বাংলাদেশে আমাদের মোনাশ প্রোগ্রামগুলো রীতিমতো অনন্য, কারণ ইউসিবি থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করা প্রত্যেক শিক্ষার্থী মোনাশ ইউনিভার্সিটিতে যোগদানের নিশ্চিত সুযোগ পাচ্ছেন। তাছাড়া, আমাদের পাসের হার ৯৭ শতাংশ, যার অর্থ হল বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য আমরাই দিচ্ছি সেরা মানের ইন্টারন্যাশনাল পাথওয়ে সুবিধা”। শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত আন্তর্জাতিক শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ইউসিবি বাংলাদেশে মোনাশ মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া’র একমাত্র অংশীদার। ভবিষ্যতে অস্ট্রেডসহ অন্যান্য বৈশ্বিক অংশীদারদের সাথে একযোগে এমন আরো অনন্য সুযোগ তৈরিতে আগ্রহী রয়েছে ইউসিবি। যেগুলোর মাধ্যমে দেশ ও দেশের বাইরের মেধাবী শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্বমানের শিক্ষা অর্জনের স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দানের সুযোগ পাবে। Published in: Dainikjamalpur
অস্ট্রেড কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিকে অভ্যর্থনা জানালো ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ
অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের (অস্ট্রেড) সিনিয়র কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিসহ অন্যান্য অতিথিদের একটি দলকে নিজেদের ক্যাম্পাসে সাদর অভ্যর্থনা জানিয়েছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। আজ মঙ্গলবার সকালে তাদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। ইউসিবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনকালে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র লিডারশিপ টিমের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ করেন ড. মনিকা কেনেডি। আমন্ত্রিত অতিথিরা ইউসিবি’তে শিক্ষার অনন্য পরিবেশ ঘুরে দেখেন। এসময় তারা ইউসিবি’র অধীনে মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সাথে গ্লোবাল স্টাডিজ সেশনেও অংশ নেন। বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী ও কার্যকরী করে তোলা, এবং অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও কর্মসংস্থান সহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা আরো সমৃদ্ধ করে তোলার লক্ষ্যে মূলত এই অতিথিদের আমন্ত্রণ জানায় ইউসিবি। আগত অতিথিরা ইউসিবি’র শিক্ষার্থী, অ্যাকাডেমিক সদস্য ও মার্কেটিং বিভাগের সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। তাদের উপস্থিতিতে প্রদর্শিত ইউসিবি শিক্ষার্থীদের একটি প্রেজেন্টেশনে বিশ্বায়নের নানা প্রভাব, শিক্ষার ভবিষ্যৎ গতিপ্রকৃতি, এবং অস্ট্রেড ও ইউসিবি’র সমন্বিত প্রয়াসকে আরো জোরদার করে তোলার ইতিবাচক ফলাফলসহ বিভিন্ন দিক উঠে আসে। আয়োজনে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য মোনাশ স্কলারশিপ প্রাপ্তি প্রসঙ্গে বিভিন্ন তথ্য আলোচিত হয়। ইনফরমেশন সেশনে ইউসিবি’র স্বীকৃতি কীভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় সহজে পড়াশোনা, চাকরি ও আবাসনের সুযোগ তৈরি করবে – এ প্রসঙ্গেও আলোকপাত করা হয়। “বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনার সুযোগ বৃদ্ধিতে অত্যন্ত আগ্রহী ও সহযোগিতাপূর্ণ রয়েছে অস্ট্রেলিয় সরকার”, বলেন ড. মনিকা কেনেডি। উল্লেখ্য, ড. মনিকা কেনেডি বর্তমানে দেশটির ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন সেক্টরিয়াল স্ট্র্যাটেজি’র প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া পাথওয়ে, এলিকোস, ভিই ও উচ্চশিক্ষাসহ অস্ট্রেলিয়া সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। ইউসিবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সেরা মানের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতে মোনাশ পার্টনারশিপের মতো উদ্যোগগুলোর গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “বাংলাদেশে আমাদের মোনাশ প্রোগ্রামগুলো রীতিমতো অনন্য, কারণ ইউসিবি থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করা প্রত্যেক শিক্ষার্থী মোনাশ ইউনিভার্সিটিতে যোগদানের নিশ্চিত সুযোগ পাচ্ছেন। তাছাড়া, আমাদের পাসের হার ৯৭ শতাংশ, যার অর্থ হল বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য আমরাই দিচ্ছি সেরা মানের ইন্টারন্যাশনাল পাথওয়ে সুবিধা”। শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত আন্তর্জাতিক শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ইউসিবি বাংলাদেশে মোনাশ মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া’র একমাত্র অংশীদার। ভবিষ্যতে অস্ট্রেডসহ অন্যান্য বৈশ্বিক অংশীদারদের সাথে একযোগে এমন আরো অনন্য সুযোগ তৈরিতে আগ্রহী রয়েছে ইউসিবি। যেগুলোর মাধ্যমে দেশ ও দেশের বাইরের মেধাবী শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্বমানের শিক্ষা অর্জনের স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দানের সুযোগ পাবে। Published in: Dainikchalonbilerkotha
অস্ট্রেড কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিকে অভ্যর্থনা জানালো ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ
অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের (অস্ট্রেড) সিনিয়র কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিসহ অন্যান্য অতিথিদের একটি দলকে নিজেদের ক্যাম্পাসে সাদর অভ্যর্থনা জানিয়েছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। আজ মঙ্গলবার সকালে তাদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। ইউসিবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনকালে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র লিডারশিপ টিমের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ করেন ড. মনিকা কেনেডি। আমন্ত্রিত অতিথিরা ইউসিবি’তে শিক্ষার অনন্য পরিবেশ ঘুরে দেখেন। এসময় তারা ইউসিবি’র অধীনে মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সাথে গ্লোবাল স্টাডিজ সেশনেও অংশ নেন। বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী ও কার্যকরী করে তোলা, এবং অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও কর্মসংস্থান সহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা আরো সমৃদ্ধ করে তোলার লক্ষ্যে মূলত এই অতিথিদের আমন্ত্রণ জানায় ইউসিবি। আগত অতিথিরা ইউসিবি’র শিক্ষার্থী, অ্যাকাডেমিক সদস্য ও মার্কেটিং বিভাগের সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। তাদের উপস্থিতিতে প্রদর্শিত ইউসিবি শিক্ষার্থীদের একটি প্রেজেন্টেশনে বিশ্বায়নের নানা প্রভাব, শিক্ষার ভবিষ্যৎ গতিপ্রকৃতি, এবং অস্ট্রেড ও ইউসিবি’র সমন্বিত প্রয়াসকে আরো জোরদার করে তোলার ইতিবাচক ফলাফলসহ বিভিন্ন দিক উঠে আসে। আয়োজনে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য মোনাশ স্কলারশিপ প্রাপ্তি প্রসঙ্গে বিভিন্ন তথ্য আলোচিত হয়। ইনফরমেশন সেশনে ইউসিবি’র স্বীকৃতি কীভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় সহজে পড়াশোনা, চাকরি ও আবাসনের সুযোগ তৈরি করবে – এ প্রসঙ্গেও আলোকপাত করা হয়। “বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনার সুযোগ বৃদ্ধিতে অত্যন্ত আগ্রহী ও সহযোগিতাপূর্ণ রয়েছে অস্ট্রেলিয় সরকার”, বলেন ড. মনিকা কেনেডি। উল্লেখ্য, ড. মনিকা কেনেডি বর্তমানে দেশটির ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন সেক্টরিয়াল স্ট্র্যাটেজি’র প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া পাথওয়ে, এলিকোস, ভিই ও উচ্চশিক্ষাসহ অস্ট্রেলিয়া সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। ইউসিবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সেরা মানের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতে মোনাশ পার্টনারশিপের মতো উদ্যোগগুলোর গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “বাংলাদেশে আমাদের মোনাশ প্রোগ্রামগুলো রীতিমতো অনন্য, কারণ ইউসিবি থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করা প্রত্যেক শিক্ষার্থী মোনাশ ইউনিভার্সিটিতে যোগদানের নিশ্চিত সুযোগ পাচ্ছেন। তাছাড়া, আমাদের পাসের হার ৯৭ শতাংশ, যার অর্থ হল বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য আমরাই দিচ্ছি সেরা মানের ইন্টারন্যাশনাল পাথওয়ে সুবিধা”। শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত আন্তর্জাতিক শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ইউসিবি বাংলাদেশে মোনাশ মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া’র একমাত্র অংশীদার। ভবিষ্যতে অস্ট্রেডসহ অন্যান্য বৈশ্বিক অংশীদারদের সাথে একযোগে এমন আরো অনন্য সুযোগ তৈরিতে আগ্রহী রয়েছে ইউসিবি। যেগুলোর মাধ্যমে দেশ ও দেশের বাইরের মেধাবী শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্বমানের শিক্ষা অর্জনের স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দানের সুযোগ পাবে Published in: Dailyprothomsangbad
স্ট্রেড কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিকে অভ্যর্থনা জানালো ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ
অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের (অস্ট্রেড) সিনিয়র কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিসহ অন্যান্য অতিথিদের একটি দলকে নিজেদের ক্যাম্পাসে সাদর অভ্যর্থনা জানিয়েছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। আজ মঙ্গলবার সকালে তাদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। ইউসিবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনকালে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র লিডারশিপ টিমের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ করেন ড. মনিকা কেনেডি। আমন্ত্রিত অতিথিরা ইউসিবি’তে শিক্ষার অনন্য পরিবেশ ঘুরে দেখেন। এসময় তারা ইউসিবি’র অধীনে মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সাথে গ্লোবাল স্টাডিজ সেশনেও অংশ নেন। বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী ও কার্যকরী করে তোলা, এবং অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও কর্মসংস্থান সহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা আরো সমৃদ্ধ করে তোলার লক্ষ্যে মূলত এই অতিথিদের আমন্ত্রণ জানায় ইউসিবি। আগত অতিথিরা ইউসিবি’র শিক্ষার্থী, অ্যাকাডেমিক সদস্য ও মার্কেটিং বিভাগের সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। তাদের উপস্থিতিতে প্রদর্শিত ইউসিবি শিক্ষার্থীদের একটি প্রেজেন্টেশনে বিশ্বায়নের নানা প্রভাব, শিক্ষার ভবিষ্যৎ গতিপ্রকৃতি, এবং অস্ট্রেড ও ইউসিবি’র সমন্বিত প্রয়াসকে আরো জোরদার করে তোলার ইতিবাচক ফলাফলসহ বিভিন্ন দিক উঠে আসে। আয়োজনে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য মোনাশ স্কলারশিপ প্রাপ্তি প্রসঙ্গে বিভিন্ন তথ্য আলোচিত হয়। ইনফরমেশন সেশনে ইউসিবি’র স্বীকৃতি কীভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় সহজে পড়াশোনা, চাকরি ও আবাসনের সুযোগ তৈরি করবে – এ প্রসঙ্গেও আলোকপাত করা হয়। “বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনার সুযোগ বৃদ্ধিতে অত্যন্ত আগ্রহী ও সহযোগিতাপূর্ণ রয়েছে অস্ট্রেলিয় সরকার”, বলেন ড. মনিকা কেনেডি। উল্লেখ্য, ড. মনিকা কেনেডি বর্তমানে দেশটির ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন সেক্টরিয়াল স্ট্র্যাটেজি’র প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া পাথওয়ে, এলিকোস, ভিই ও উচ্চশিক্ষাসহ অস্ট্রেলিয়া সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। ইউসিবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সেরা মানের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতে মোনাশ পার্টনারশিপের মতো উদ্যোগগুলোর গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “বাংলাদেশে আমাদের মোনাশ প্রোগ্রামগুলো রীতিমতো অনন্য, কারণ ইউসিবি থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করা প্রত্যেক শিক্ষার্থী মোনাশ ইউনিভার্সিটিতে যোগদানের নিশ্চিত সুযোগ পাচ্ছেন। তাছাড়া, আমাদের পাসের হার ৯৭ শতাংশ, যার অর্থ হল বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য আমরাই দিচ্ছি সেরা মানের ইন্টারন্যাশনাল পাথওয়ে সুবিধা”। শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত আন্তর্জাতিক শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ইউসিবি বাংলাদেশে মোনাশ মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া’র একমাত্র অংশীদার। ভবিষ্যতে অস্ট্রেডসহ অন্যান্য বৈশ্বিক অংশীদারদের সাথে একযোগে এমন আরো অনন্য সুযোগ তৈরিতে আগ্রহী রয়েছে ইউসিবি। যেগুলোর মাধ্যমে দেশ ও দেশের বাইরের মেধাবী শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্বমানের শিক্ষা অর্জনের স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দানের সুযোগ পাবে। Published in: Dailyamrbangla
অস্ট্রেড কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিকে অভ্যর্থনা জানালো ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ
অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের (অস্ট্রেড) সিনিয়র কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিসহ অন্যান্য অতিথিদের একটি দলকে নিজেদের ক্যাম্পাসে সাদর অভ্যর্থনা জানিয়েছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। আজ মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল, ২০২৪) সকালে তাদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। ইউসিবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনকালে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র লিডারশিপ টিমের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ করেন ড. মনিকা কেনেডি। আমন্ত্রিত অতিথিরা ইউসিবি’তে শিক্ষার অনন্য পরিবেশ ঘুরে দেখেন। এসময় তারা ইউসিবি’র অধীনে মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সাথে গ্লোবাল স্টাডিজ সেশনেও অংশ নেন। বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী ও কার্যকরী করে তোলা, এবং অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও কর্মসংস্থান সহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা আরো সমৃদ্ধ করে তোলার লক্ষ্যে মূলত এই অতিথিদের আমন্ত্রণ জানায় ইউসিবি। আগত অতিথিরা ইউসিবি’র শিক্ষার্থী, অ্যাকাডেমিক সদস্য ও মার্কেটিং বিভাগের সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। তাদের উপস্থিতিতে প্রদর্শিত ইউসিবি শিক্ষার্থীদের একটি প্রেজেন্টেশনে বিশ্বায়নের নানা প্রভাব, শিক্ষার ভবিষ্যৎ গতিপ্রকৃতি, এবং অস্ট্রেড ও ইউসিবি’র সমন্বিত প্রয়াসকে আরো জোরদার করে তোলার ইতিবাচক ফলাফলসহ বিভিন্ন দিক উঠে আসে। আয়োজনে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য মোনাশ স্কলারশিপ প্রাপ্তি প্রসঙ্গে বিভিন্ন তথ্য আলোচিত হয়। ইনফরমেশন সেশনে ইউসিবি’র স্বীকৃতি কীভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় সহজে পড়াশোনা, চাকরি ও আবাসনের সুযোগ তৈরি করবে – এ প্রসঙ্গেও আলোকপাত করা হয়। “বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনার সুযোগ বৃদ্ধিতে অত্যন্ত আগ্রহী ও সহযোগিতাপূর্ণ রয়েছে অস্ট্রেলিয় সরকার”, বলেন ড. মনিকা কেনেডি। উল্লেখ্য, ড. মনিকা কেনেডি বর্তমানে দেশটির ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন সেক্টরিয়াল স্ট্র্যাটেজি’র প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া পাথওয়ে, এলিকোস, ভিই ও উচ্চশিক্ষাসহ অস্ট্রেলিয়া সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। ইউসিবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সেরা মানের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতে মোনাশ পার্টনারশিপের মতো উদ্যোগগুলোর গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “বাংলাদেশে আমাদের মোনাশ প্রোগ্রামগুলো রীতিমতো অনন্য, কারণ ইউসিবি থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করা প্রত্যেক শিক্ষার্থী মোনাশ ইউনিভার্সিটিতে যোগদানের নিশ্চিত সুযোগ পাচ্ছেন। তাছাড়া, আমাদের পাসের হার ৯৭ শতাংশ, যার অর্থ হল বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য আমরাই দিচ্ছি সেরা মানের ইন্টারন্যাশনাল পাথওয়ে সুবিধা”। শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত আন্তর্জাতিক শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ইউসিবি বাংলাদেশে মোনাশ মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া’র একমাত্র অংশীদার। ভবিষ্যতে অস্ট্রেডসহ অন্যান্য বৈশ্বিক অংশীদারদের সাথে একযোগে এমন আরো অনন্য সুযোগ তৈরিতে আগ্রহী রয়েছে ইউসিবি। যেগুলোর মাধ্যমে দেশ ও দেশের বাইরের মেধাবী শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্বমানের শিক্ষা অর্জনের স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দানের সুযোগ পাবে। ইউসিবি’র সেরা অ্যাকাডেমিক পাথওয়ে ও অন্যান্য সুবিধা সম্পর্কে জানা যাবে এই লিংকে – https://ucbbd.org/. Published in: Cnewsvoice
অস্ট্রেড কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিকে অভ্যর্থনা জানালো ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ
অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের (অস্ট্রেড) সিনিয়র কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিসহ অন্যান্য অতিথিদের একটি দলকে নিজেদের ক্যাম্পাসে সাদর অভ্যর্থনা জানিয়েছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। আজ মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল, ২০২৪) সকালে তাদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। ইউসিবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনকালে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র লিডারশিপ টিমের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ করেন ড. মনিকা কেনেডি। আমন্ত্রিত অতিথিরা ইউসিবি’তে শিক্ষার অনন্য পরিবেশ ঘুরে দেখেন। এসময় তারা ইউসিবি’র অধীনে মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সাথে গ্লোবাল স্টাডিজ সেশনেও অংশ নেন। বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী ও কার্যকরী করে তোলা, এবং অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও কর্মসংস্থান সহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা আরো সমৃদ্ধ করে তোলার লক্ষ্যে মূলত এই অতিথিদের আমন্ত্রণ জানায় ইউসিবি। আগত অতিথিরা ইউসিবি’র শিক্ষার্থী, অ্যাকাডেমিক সদস্য ও মার্কেটিং বিভাগের সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। তাদের উপস্থিতিতে প্রদর্শিত ইউসিবি শিক্ষার্থীদের একটি প্রেজেন্টেশনে বিশ্বায়নের নানা প্রভাব, শিক্ষার ভবিষ্যৎ গতিপ্রকৃতি, এবং অস্ট্রেড ও ইউসিবি’র সমন্বিত প্রয়াসকে আরো জোরদার করে তোলার ইতিবাচক ফলাফলসহ বিভিন্ন দিক উঠে আসে। আয়োজনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য মোনাশ স্কলারশিপ প্রাপ্তি প্রসঙ্গে বিভিন্ন তথ্য আলোচিত হয়। ইনফরমেশন সেশনে ইউসিবি’র স্বীকৃতি কীভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় সহজে পড়াশোনা, চাকরি ও আবাসনের সুযোগ তৈরি করবে – এ প্রসঙ্গেও আলোকপাত করা হয়। “বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনার সুযোগ বৃদ্ধিতে অত্যন্ত আগ্রহী ও সহযোগিতাপূর্ণ রয়েছে অস্ট্রেলিয় সরকার”, বলেন ড. মনিকা কেনেডি। উল্লেখ্য, ড. মনিকা কেনেডি বর্তমানে দেশটির ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন সেক্টরিয়াল স্ট্র্যাটেজি’র প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া পাথওয়ে, এলিকোস, ভিই ও উচ্চশিক্ষাসহ অস্ট্রেলিয়া সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। ইউসিবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সেরা মানের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতে মোনাশ পার্টনারশিপের মতো উদ্যোগগুলোর গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “বাংলাদেশে আমাদের মোনাশ প্রোগ্রামগুলো রীতিমতো অনন্য, কারণ ইউসিবি থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করা প্রত্যেক শিক্ষার্থী মোনাশ ইউনিভার্সিটিতে যোগদানের নিশ্চিত সুযোগ পাচ্ছেন। তাছাড়া, আমাদের পাসের হার ৯৭ শতাংশ, যার অর্থ হল বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য আমরাই দিচ্ছি সেরা মানের ইন্টারন্যাশনাল পাথওয়ে সুবিধা”। শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত আন্তর্জাতিক শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ইউসিবি বাংলাদেশে মোনাশ মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া’র একমাত্র অংশীদার। ভবিষ্যতে অস্ট্রেডসহ অন্যান্য বৈশ্বিক অংশীদারদের সাথে একযোগে এমন আরো অনন্য সুযোগ তৈরিতে আগ্রহী রয়েছে ইউসিবি। যেগুলোর মাধ্যমে দেশ ও দেশের বাইরের মেধাবী শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্বমানের শিক্ষা অর্জনের স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দানের সুযোগ পাবে। ইউসিবি’র সেরা অ্যাকাডেমিক পাথওয়ে ও অন্যান্য সুবিধা সম্পর্কে জানা যাবে এই লিংকে: https://ucbbd.org/. Published in: Bijoybangla
Universal College Bangladesh hosts Austrade Commissioner Dr Monica Kennedy
Universal College Bangladesh (UCB) had the honor of hosting Dr Monica Kennedy, Senior Trade and Investment Commissioner from The Australian Trade and Investment Commission (AUSTRADE), along with other esteemed officials at their campus.Dr Monica Kennedy leads the International Education Sectoral Strategy and the AustralianGovernment’s priority projects, with a focus on pathways, ELICOS, VE, and higher education. Today during her visit to the UCB campus, Dr Monica Kennedy and the officials engaged with the Senior Leadership Team of UCB. The guests took a campus tour and participated in a Global Studies session with Monash University Foundation Year students studying at UCB. The exclusive visit was aimed to enhance the relationship between Bangladesh and Australia, with a specific emphasis on the future of education and the opportunities for Bangladeshi students studying in Australia. UCBarranged for the visitors to have warm interactionswith UCB students, academic team members, and marketing team representatives. Student presentation onseveral aspects of globalization were followed by alively discussion on the future of education, and boosting collaboration between AUSTRADE and UCB. The event also included an information session on Monash scholarships for Bangladeshi students, and how UCB qualifications can lead to opportunities for education,employment,and PRin Australia. “The Australian government is very keen and cooperative to expand opportunities for Bangladeshi students to study in Australia in the long run”, said Dr Monica Kennedy. Professor Hew Gill, President & Provost at UCB, highlighted the importance of the Monash partnership in providing top quality Australian education to Bangladeshi students. “Our Monash programs are unique because every UCB student who passes is guaranteed a place at Monash University, and our 97% pass rate means UCB offers an amazing international pathway for Bangladeshi studentsto a world top 50 university”, he said. As the country’s premier Education Ministry approved international education provider, and the exclusive partner of Monashin Malaysia and Australia, UCB looks forward to further collaborations with AUSTRADE and other international partners to provide the best educational opportunities for students in and outside Bangladesh. To learn more about the unique academic pathways available at UCB, please visit https://ucbbd.org/. Published in: Banglapratidin24
অস্ট্রেড কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিকে অভ্যর্থনা জানালো ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ
অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের (অস্ট্রেড) সিনিয়র কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিসহ অন্যান্য অতিথিদের একটি দলকে নিজেদের ক্যাম্পাসে সাদর অভ্যর্থনা জানিয়েছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। আজ মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল, ২০২৪) সকালে তাদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। ইউসিবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনকালে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র লিডারশিপ টিমের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ করেন ড. মনিকা কেনেডি। আমন্ত্রিত অতিথিরা ইউসিবি’তে শিক্ষার অনন্য পরিবেশ ঘুরে দেখেন। এসময় তারা ইউসিবি’র অধীনে মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সাথে গ্লোবাল স্টাডিজ সেশনেও অংশ নেন। বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী ও কার্যকরী করে তোলা, এবং অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও কর্মসংস্থান সহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা আরো সমৃদ্ধ করে তোলার লক্ষ্যে মূলত এই অতিথিদের আমন্ত্রণ জানায় ইউসিবি। আগত অতিথিরা ইউসিবি’র শিক্ষার্থী, অ্যাকাডেমিক সদস্য ও মার্কেটিং বিভাগের সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। তাদের উপস্থিতিতে প্রদর্শিত ইউসিবি শিক্ষার্থীদের একটি প্রেজেন্টেশনে বিশ্বায়নের নানা প্রভাব, শিক্ষার ভবিষ্যৎ গতিপ্রকৃতি, এবং অস্ট্রেড ও ইউসিবি’র সমন্বিত প্রয়াসকে আরো জোরদার করে তোলার ইতিবাচক ফলাফলসহ বিভিন্ন দিক উঠে আসে। আয়োজনে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য মোনাশ স্কলারশিপ প্রাপ্তি প্রসঙ্গে বিভিন্ন তথ্য আলোচিত হয়। ইনফরমেশন সেশনে ইউসিবি’র স্বীকৃতি কীভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় সহজে পড়াশোনা, চাকরি ও আবাসনের সুযোগ তৈরি করবে – এ প্রসঙ্গেও আলোকপাত করা হয়। “বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনার সুযোগ বৃদ্ধিতে অত্যন্ত আগ্রহী ও সহযোগিতাপূর্ণ রয়েছে অস্ট্রেলিয় সরকার”, বলেন ড. মনিকা কেনেডি। উল্লেখ্য, ড. মনিকা কেনেডি বর্তমানে দেশটির ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন সেক্টরিয়াল স্ট্র্যাটেজি’র প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া পাথওয়ে, এলিকোস, ভিই ও উচ্চশিক্ষাসহ অস্ট্রেলিয়া সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। ইউসিবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সেরা মানের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতে মোনাশ পার্টনারশিপের মতো উদ্যোগগুলোর গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “বাংলাদেশে আমাদের মোনাশ প্রোগ্রামগুলো রীতিমতো অনন্য, কারণ ইউসিবি থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করা প্রত্যেক শিক্ষার্থী মোনাশ ইউনিভার্সিটিতে যোগদানের নিশ্চিত সুযোগ পাচ্ছেন। তাছাড়া, আমাদের পাসের হার ৯৭ শতাংশ, যার অর্থ হল বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য আমরাই দিচ্ছি সেরা মানের ইন্টারন্যাশনাল পাথওয়ে সুবিধা”। শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত আন্তর্জাতিক শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ইউসিবি বাংলাদেশে মোনাশ মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া’র একমাত্র অংশীদার। ভবিষ্যতে অস্ট্রেডসহ অন্যান্য বৈশ্বিক অংশীদারদের সাথে একযোগে এমন আরো অনন্য সুযোগ তৈরিতে আগ্রহী রয়েছে ইউসিবি। যেগুলোর মাধ্যমে দেশ ও দেশের বাইরের মেধাবী শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্বমানের শিক্ষা অর্জনের স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দানের সুযোগ পাবে। ইউসিবি’র সেরা অ্যাকাডেমিক পাথওয়ে ও অন্যান্য সুবিধা সম্পর্কে জানা যাবে এই লিংকে – https://ucbbd.org/. Published in: Banglapratidin
আন্তর্জাতিক শিক্ষার প্রস্তুতি আলোচনায় “মোনাশ প্রগ্রেশন ডে” আয়োজন করল ইউসিবি
বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য আন্তর্জাতিক শিক্ষার সুযোগের সম্প্রসারণে একাগ্রে কাজ করে যাচ্ছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। এর ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি “মোনাশ প্রগ্রেশন ডে” শীর্ষক এক বিশেষ অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে দেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানটি। দেশের বাইরে সফলভাবে পড়াশোনা এবং প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ববাজারে সফল ক্যারিয়ার গড়ার জন্য বিভিন্ন পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা পেতে অনুষ্ঠানে যুক্ত হন অসংখ্য ছাত্র, অভিভাবক, শিক্ষাবিদ এবং গণমাধ্যম কর্মী। আয়োজনের অন্যতম আকর্ষণ ছিল “স্টাডি অ্যাট ইউসিবি টু বিগিন ইওর ইন্টারন্যাশনাল ক্যারিয়ার” প্রসঙ্গে একটি তথ্যসমৃদ্ধ প্যানেল আলোচনা। জো মিথেন, সিইও, মোনাশ কলেজ অস্ট্রেলিয়া; প্রফেসর হিউ গিল, প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট, ইউসিবি; এবং প্রফেসর মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, ডিন অব একাডেমিক অ্যাফেয়ার্স, ইউসিবি-সহ এই প্যানেল আলোচনায় যুক্ত হন ইউসিবি’র প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফাইয়াজ মাকসুদুল হক, রাফিয়াদ রুহি জুয়েল, আফ্রিদা নুসাইবা মাসির, এবং মালিহা নাশিতা রহমান, যাদের সকলে এখন মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিগ্রি অর্জনের লক্ষ্যে পড়াশোনা করছেন। প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা ব্যাখ্যা করেন, কীভাবে ইউসিবি’র মোনাশ পাথওয়ে প্রোগ্রাম তাদের আন্তর্জাতিক উচ্চ শিক্ষার যাত্রা আরো সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তোলে এবং এর মাধ্যমে কীভাবে তারা তাদের পছন্দসই বিষয়ে ডিগ্রি অর্জনের জন্য সরাসরি প্রথম বা দ্বিতীয় বর্ষ থেকে পড়াশোনা আরম্ভ করতে সক্ষম হন। প্রফেসর হিউ গিল, প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট, ইউসিবি, বলেন, “বিভিন্ন প্যাথওয়ের আওতায় বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদেরকে সঠিকভাবে প্রস্তুত করে তোলা জরুরী, কারণ এর মাধ্যমে তারা ভবিষ্যত বিশ্ববাজারের জন্য প্রয়োজনীয় ট্রান্সফারেবল স্কিলসগুলো রপ্ত করে নেয়ার সময়-সুযোগ পাবে। দেশে আন্তর্জাতিক বা জাতীয় পাঠ্যক্রম অনুসরণকারী স্কুল সমূহের শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যয়-সাশ্রয়ী পাথওয়ে নিয়ে এসেছে ইউসিবি, এবং এর বিভিন্ন কার্যক্রম মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের নিশ্চয়তাও প্রদান করছে। আমাদের আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন অনুষদ সদস্যবৃন্দের দক্ষতা এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য বিশেষায়িত শিক্ষার সুব্যবস্থা দেশের ছাত্রছাত্রীদের বিদেশে যাওয়ার আগে পূর্ণাঙ্গভাবে প্রস্তুত করে তোলে। এগুলোই দেশে ইউসিবি-মোনাশ কার্যক্রমের অনন্য বৈশিষ্ট্য”। “২০২৪ সালের কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিংয়ে ৪২তম অবস্থান অর্জন করেছে মোনাশ ইউনিভার্সিটি”, বলেন মোনাশ কলেজের সিইও জো মিথেন। “বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থীরা এমন মর্যাদাপূর্ণ একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য তুমুল প্রতিযোগিতা করে, আর আমি বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদেরও এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে উৎসাহিত করব। ইউসিবি’র মাধ্যমে সফলভাবে মোনাশ পাথওয়ে প্রোগ্রাম সম্পন্ন করলে মোনাশ ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সুযোগ নিশ্চিত করা সম্ভব। আশা করছি আরও বেশি বাংলাদেশী শিক্ষার্থী ইউসিবি পাথওয়ে প্রোগ্রাম সম্পর্কে অবগত হবেন, এবং দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পরিসরে তাদের একাডেমিক এবং ক্যারিয়ার সম্ভাবনাগুলো আরো উজ্জ্বল করে তুলতে পারবেন”। মোনাশ প্রগ্রেশন ডে’তে আগত শিক্ষার্থীরা একটি উন্মুক্ত প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন, যেখানে বর্তমানে মোনাশ ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা কীভাবে ইউসিবি থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা তাদের ভর্তিপ্রস্তুতিতে সহায়তা করেছে – তা বিস্তারিত তুলে ধরেন। প্যানেল আলোচনা সমাপ্তির পর শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা বিভিন্ন ব্যক্তিগত পরামর্শ এবং একাডেমিক কাউন্সেলিংয়ের জন্য মোনাশ কলেজের সিইও এবং অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের সাথে সাক্ষাৎ করেন। এসময় তারা বিভিন্নরকম বৃত্তি, দেশে-বিদেশে ভবিষ্যত ক্যারিয়ার ইত্যাদি প্রসঙ্গেও আলোচনা করেন। অতিরিক্ত আকর্ষণ হিসেবে অনুষ্ঠানে গত বছরে ইউসিবি’র মোনাশ ইউনিভার্সিটি পাথওয়ে প্রোগ্রামে সেরা ফলাফল অর্জনকারীদের হাতে “হাই এচিভারস অ্যাওয়ার্ড” তুলে দেয়া হয়। এছাড়াও আয়োজনে, ইউসিবির অধীনে মোনাশ কলেজ প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত সম্মিলিত পর্যায়ে সেরা ফলাফলকারী শিক্ষার্থীদের হাতে “হাই এচিভারস অ্যাওয়ার্ড” তুলে দেয়া হয়। Published in: Corporatenews